অ্যানোফিলিস, এডিস ও কিউলেক্স—এ তিন ধরনের মশা এই অঞ্চলে বেশি দেখা যায়। প্রতিবছর অনেক মানুষ মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়। মশার কামড়ে শরীরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। মশার কামড়ে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ফাইলেরিয়া, পীতজ্বর, জিকা ভাইরাস, ম্যালেরিয়াসহ নানা ধরনের রোগ হয়। তাই মশার হাত থেকে রেহাই পেতে ব্যবহার করতে পারেন কেডি অ্যান্টি মসকিউটো লোশন। এই লোশনটি মশা নিরোধক হিসেবে কাজ করে। এতে রয়েছে লেমন গ্রাস, ইউক্যালিপটাস পাতা, ক্লোভ অয়েল, পুদিনাপাতাসহ ভেষজ সহায়ক উপাদান। এটি মশা থেকে সবচেয়ে কার্যকর সুরক্ষা সরবরাহ করে। এতে ব্যবহৃত উপাদানগুলো আপনার ত্বকের ওপরে একটি প্রোটেক্টিভ শিল্ড তৈরি করে ত্বককে মশার হাত থেকে সুরক্ষা দেয়। কাজেই, এটি ব্যবহারে ত্বকের ওপরে কোন মশা, মাছি বসতে পারে না। এছাড়াও, মশা মারার মতো মারাত্মক বা ক্ষতিকারক রাসায়নিক নেই এবং এটি ত্বকের ওপরে কোন প্রভাব ফেলেনা ফলে আপনি দ্বিধা ছাড়াই আপনার ত্বকে এটি ব্যবহার করতে পারেন। এর গাঠনিক উপাদানগুলো ত্বকের আর্দ্রতা এবং কোমলতা ধরে রাখে তাই আপনার শিশুর জন্যও এটি নিরাপদে ব্যবহার করতে পারেন।